আমরা সবাই জানি হিটলারের কাহিনী যা এখনো পৃথিবীর বুকে ইতিহাস হয়ে আছে যে খলনায়ক পৃথিবীতে দশ লক্ষ লোক মেরেছিল জার্মানির মানুষ তার কোন ইতিহাসে রাখতে চায় না । তার বর্বরতার এক অনন্য নিদর্শন ইহুদি জাতি জার্মানি সব ধরনের হিটলার এর কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেলেও হিটলারের তৈরি একটি সংগঠন জার্মান শ্রমিক ফান্ড আজ মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে 20 লক্ষ লোক নিয়ে যা ইতিহাসের সবথেকে বড় সংগঠন ।
1930 সালে 10 মে সূচনা হয় যার সূচনা করেন রবার্ট লি তৈরি করতে চেয়েছিল একটি সমাজতান্ত্রিক সংগঠন যে সংগঠন থেকে বিভিন্ন ধরনের পণ্য সামগ্রী উৎপাদন করবে এবং সমাজতান্ত্রিক সংগঠনের মাধ্যমে ইহা বিভিন্ন দেশে উৎপাদিত পণ্য পৌঁছে দিবে এর মূল মালিক থাকবে জার্মানির সাধারণ জনগণ । তিনি হিটলারের সাহায্যে 1933 সালে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হন শুরুতে কিছু সাধারণ পণ্য সামগ্রী উৎপাদন করলেও ধীরে ধীরে এটি বৃহত্তর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয় যার মালিকানায় রয়েছে জার্মানির বিখ্যাত কিছু প্রতিষ্ঠান যেমন audi, valkswagon এবং কিছু হেভিওয়েট মেশিনারিজ প্রতিষ্টান ও স্টিল ইন্ডাস্ট্রি তাছাড়া দুকাতি মতো বিখ্যাত মোটরবাইক তারা কিনে নিয়েছে ল্যাম্বরগিনির মতো প্রতিষ্ঠান এ প্রতিষ্ঠানের মালিক জার্মানির সাধারণ নাগরিকরা এবং জার্মানির মানুষ এ প্রতিষ্ঠানটিকে নিয়ে খুবই গর্ববোধ করে ।
হিটলার ক্ষমতায় এসে তিনি একটি নতুন জার্মানিকে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়ে ছিলেন যেখানে সাধারণ মানুষের একটি কমিউনিটি । জার্মানির সকল জনগণ এতে অংশগ্রহণ করবে যেখানে থাকবে ধর্মীয় শিক্ষা খেলাধুলা সাহিত্য স্বাস্থ্য সেবা এবং বিভিন্ন এন্টারটেইনমেন্ট যারা কাজ করবে এক সাথে একটি ইউনিট হয়ে এবং এই জন্য হিটলার সাধারণ মানুষের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন করেছিলেন বিভিন্ন খেলার স্টেডিয়াম সুইমিংপুল রাস্তাঘাট ও বিভিন্ন নতুন হেভি মেটাল ইন্ডাস্ট্রি যেখানে রেখেছিলেন বিভিন্ন শিক্ষা চর্চা বিজ্ঞান চর্চা পলিটিক্যাল সাইন্স ফিজিক্যাল এডুকেশন খেলাধুলা সুবিধা ও বিভিন্ন মিউজিক ও বাদ্যযন্ত্রের শিক্ষা ।হিটলারের নতুন পরিকল্পনায় 1938 সাল পর্যন্ত প্রায় 10.3 লক্ষ লোক যোগদান করেছিল । এই পরিকল্পনার অংশ হিসাবে হিটলার ছয়টা উপশহর নির্মাণ করেন যার যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য তিনি ব্যবহার করতেন ছয়টা সামুদ্রিক রাস্তা । বুঝা যায় উপশহর ছিল 6 টি দ্বীপের মাঝে এবং উদ্দেশ্য ছিল হিটলারের বিভিন্ন যুদ্ধ সরঞ্জাম উৎপাদন করা এবং সমাজে তা দ্রুত পরিবহনের ব্যবস্থা করা কিন্তু তার এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হয়নি তবে তার সংগঠনটি আজও টিকে রয়েছে যারা জার্মানিতে বিভিন্ন ধরনের উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ড করে ।
আমরা সবাই জানি হিটলারের কাহিনী যা এখনো পৃথিবীর বুকে ইতিহাস হয়ে আছে যে খলনায়ক পৃথিবীতে দশ লক্ষ লোক মেরেছিল জার্মানির মানুষ তার কোন ইতিহাসে রাখতে চায় না । তার বর্বরতার এক অনন্য নিদর্শন ইহুদি জাতি জার্মানি সব ধরনের হিটলার এর কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেলেও হিটলারের তৈরি একটি সংগঠন জার্মান শ্রমিক ফান্ড আজ মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে 20 লক্ষ লোক নিয়ে যা ইতিহাসের সবথেকে বড় সংগঠন ।
1930 সালে 10 মে সূচনা হয় যার সূচনা করেন রবার্ট লি তৈরি করতে চেয়েছিল একটি সমাজতান্ত্রিক সংগঠন যে সংগঠন থেকে বিভিন্ন ধরনের পণ্য সামগ্রী উৎপাদন করবে এবং সমাজতান্ত্রিক সংগঠনের মাধ্যমে ইহা বিভিন্ন দেশে উৎপাদিত পণ্য পৌঁছে দিবে এর মূল মালিক থাকবে জার্মানির সাধারণ জনগণ । তিনি হিটলারের সাহায্যে 1933 সালে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হন শুরুতে কিছু সাধারণ পণ্য সামগ্রী উৎপাদন করলেও ধীরে ধীরে এটি বৃহত্তর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয় যার মালিকানায় রয়েছে জার্মানির বিখ্যাত কিছু প্রতিষ্ঠান যেমন audi, valkswagon এবং কিছু হেভিওয়েট মেশিনারিজ প্রতিষ্টান ও স্টিল ইন্ডাস্ট্রি তাছাড়া দুকাতি মতো বিখ্যাত মোটরবাইক তারা কিনে নিয়েছে ল্যাম্বরগিনির মতো প্রতিষ্ঠান এ প্রতিষ্ঠানের মালিক জার্মানির সাধারণ নাগরিকরা এবং জার্মানির মানুষ এ প্রতিষ্ঠানটিকে নিয়ে খুবই গর্ববোধ করে ।
হিটলার ক্ষমতায় এসে তিনি একটি নতুন জার্মানিকে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়ে ছিলেন যেখানে সাধারণ মানুষের একটি কমিউনিটি । জার্মানির সকল জনগণ এতে অংশগ্রহণ করবে যেখানে থাকবে ধর্মীয় শিক্ষা খেলাধুলা সাহিত্য স্বাস্থ্য সেবা এবং বিভিন্ন এন্টারটেইনমেন্ট যারা কাজ করবে এক সাথে একটি ইউনিট হয়ে এবং এই জন্য হিটলার সাধারণ মানুষের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন করেছিলেন বিভিন্ন খেলার স্টেডিয়াম সুইমিংপুল রাস্তাঘাট ও বিভিন্ন নতুন হেভি মেটাল ইন্ডাস্ট্রি যেখানে রেখেছিলেন বিভিন্ন শিক্ষা চর্চা বিজ্ঞান চর্চা পলিটিক্যাল সাইন্স ফিজিক্যাল এডুকেশন খেলাধুলা সুবিধা ও বিভিন্ন মিউজিক ও বাদ্যযন্ত্রের শিক্ষা ।হিটলারের নতুন পরিকল্পনায় 1938 সাল পর্যন্ত প্রায় 10.3 লক্ষ লোক যোগদান করেছিল । এই পরিকল্পনার অংশ হিসাবে হিটলার ছয়টা উপশহর নির্মাণ করেন যার যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য তিনি ব্যবহার করতেন ছয়টা সামুদ্রিক রাস্তা । বুঝা যায় উপশহর ছিল 6 টি দ্বীপের মাঝে এবং উদ্দেশ্য ছিল হিটলারের বিভিন্ন যুদ্ধ সরঞ্জাম উৎপাদন করা এবং সমাজে তা দ্রুত পরিবহনের ব্যবস্থা করা কিন্তু তার এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হয়নি তবে তার সংগঠনটি আজও টিকে রয়েছে যারা জার্মানিতে বিভিন্ন ধরনের উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ড করে ।

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন